ইরানি এক গবেষক ন্যানো প্রযুক্তি ব্যবহার করে কীটনাশক তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন। এ সংক্রান্ত প্রকল্পের পরিচালক ড. নার্গিস মেমারিজাদেহ জানিয়েছেন, পরিবেশের কোনো ক্ষতি না করেই ন্যানো প্রযুক্তিতে তৈরি কীটনাশক দিয়ে ক্ষতিকারক পোকামাকড় দমন করা সম্ভব হবে। এর ফলে পরিবেশের ওপর কোনো বিরূপ প্রভাব পড়বে না বলে তিনি জানান।
তিনি আরও বলেন, বিশ্বে বিভিন্ন ধরণের কৃত্রিম কীটনাশক ব্যবহার করা হয়। কীট নির্মূল করার পাশাপাশি এ সব কীটনাশক পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি করে। ন্যানো প্রযুক্তি দিয়ে যে কীটনাশক তৈরি করা হয়েছে তা সূর্যের আলোতে ভেঙ্গে যায়। একই সঙ্গে এ কীটনাশক জীবদেহে বিরূপ প্রভাব ফেলে না। নতুন কীটনাশক অল্পমাত্রায় ব্যবহার করে কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া যায়।
তুঁত পাতার মথের উপর এ কীটনাশকের পরীক্ষা করা হয়েছে। তাতে দেখা গেছে, কীট ধ্বংস করার জন্য স্বল্পমাত্রায় এটি ব্যবহার করতে হচ্ছে। ফলে এটি পরিবেশের জন্য কোনো বিপদ বা হুমকি হয়ে দেখা দেবে না।
পাতাবাহারসহ তামাক, পেস্তা বাদাম ও তুলার মতো ফসলে এ কীটনাশক নিরাপদে ব্যবহার করা যাবে।#
রেডিও তেহরান/সমর/১৪
This is default featured slide 1 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.
This is default featured slide 2 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.
This is default featured slide 3 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.
This is default featured slide 4 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.
This is default featured slide 5 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.
Tuesday, February 23, 2016
ন্যানো প্রযুক্তিতে কীটনাশক তৈরিতে সক্ষম ইরানি গবেষক
Monday, February 15, 2016
নিজেরবাড়ি থেকে আনা খাবারএখানে খাওয়া যাবে না।
এক রেস্টুরেন্টে বসে প্রতিদিনঅনেকেই বাড়ি থেকে আনা খাবার খায়।রেস্টুরেন্টের মালিক তাই নোটিশঝুলিয়ে দিলেন " নিজেরবাড়ি থেকে আনা খাবারএখানে খাওয়া যাবে না।"দুই উকিল ঢুকলেন রেস্টুরেন্টে।তাদের বাড়ি থেকে আনা খাবার দেখেইম্যানেজারনোটিশটি পড়তে বললেন।দুই উকিল একে অপরের দিকে তাকিয়েপরস্পরের খাবার বদল করে নিলেন।প্রথম উকিল :আমরা আইনেরব্যবসা করি।আইন মেনেই আমরা খাবার বদলকরে নিলাম।ম্যানেজার :মানে?দ্বিতীয় উকিল :মানে হলো,........নিজের বাড়ি থেকে আনা খাবারতো আমরা খাচ্ছি না।আমি খাচ্ছি ওর বাড়ির খাবার,আর ও খাচ্ছে আমার বাড়ির খাবার।হেহেহে... উকিল বইলা কথা.....
Saturday, February 13, 2016
ভালোবাসা মুখে না জানালেও ৮টি সংকেত দেয় মেয়েরা
প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছেন । কিন্তু আগ
বাড়িয়ে মেয়েটিকে প্রেমের
প্রস্তাব দেবেন সে সাহস নেই।
দেখলেই কেমন যেন ‘ভ্যাবলা’ হয়ে
যান। পেন্ডুলামের মতো দোদুল্যমান
মনে টানাপোড়েন। মেয়েটিও কি
ভালোবাসে? সে-ও কি প্রেমে
পড়েছে? নাকি সবটাই একতরফা?
নিজেরই শুধু ভালোলাগা?
পড়াশোনায় মন বসছে না। খালি
উচাটন। ক্লাসে লেকচার শোনায় মন
নেই। কী করবেন? করণীয় কী? বলেই
ফেলবেন, আই লভ ইউ? তা না হয় বলবেন।
কিন্তু, বুঝবেন কী করে, তারও দুর্বলতা
আছে? আসলে মেয়েরা
ভালোবাসার কথা কখনো মুখে বলে
না। তবে ভালোবাসার আগে
মেয়েরা তার পছন্দের মানুষটিকে
অনন্ত ৮ টি ইঙ্গিতের মাধ্যেমে
বুঝানোর চেষ্ট করে যে সেও
আপনাকে ভালবাসে।
১. সেজেগুজে কফিশপে ঠিক করেছেন
কলেজ-শেষে একসঙ্গে দু’জনে কফি
খেতে যাবেন। মেয়েটিও রাজি।
দেখলেন বেশ সেজেগুজে এসেছে।
একবার নয়, আপনার সঙ্গে কোথাও
যাওয়ার কথা হলেই, মেয়েটি খুব
সচেতন ভাবেই সাজগোজ করে আসে।
২. চুল নিয়ে খেলা নিরিবিলিতে
থাকলে দেখবেন, মেয়েটি একটু
ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করছে। আপনার
সঙ্গে কথা বলার সময় চুল নিয়ে খেলে
যাচ্ছে আনমনে। চোখের দিকে
তাকালে বুঝবেন, তার শরীরী ভাষাই
বলে দিচ্ছে, কী চায় আর কী চায় না।
নির্ভাবনায় তাকে বলতে পারেন।
৩. চোখে চোখে কথা বলো এটা
ঘটনা, আপনাকে যদি অপছন্দ হয়, কোনও
মেয়েই আপনার সঙ্গে ঘুরতে যেতে
রাজি হবে না। যদি, দেখেন
মেয়েটি আপনার কথা মন দিয়ে শুনছে,
পলক পড়ছে না, একদৃষ্টে আপনার
চোখের দিকে তাকিয়ে, বুঝবেন তার
মনে আপনার জন্য একটা জায়গা
রয়েছে।
৪. চলো না কাছাকাছি কোথাও ঘুরে
আসি যদি দেখেন, মেয়েটি
আপনাকে বারবার বলছে, কোথাও
ঘুরতে যাওয়ার জন্য, বুঝবেন, স্বস্তি
বোধ না-করলে কখনোই বলত না।
জানবেন, নিরিবিলিতে আপনার সঙ্গ
পেতেই এভাবে পীড়াপীড়ি।
ভালোবাসা মুখে না জানালেও
৮টি সংকেত দেয় মেয়েরা
৫. প্রেমের পরশ যখন কোনও অছিলায়
বা ছুঁতোনাতায় মেয়েটি আপনাকে
স্পর্শ করবে, বুঝবেন তলে তলে জল
অনেক দূর গড়িয়েছে।
৬. কথায় কথায় হেসে লুটোপুটি ধরুন
কলেজ ক্যান্টিনে বা কফিশপে বসে
বন্ধুরা চুটিয়ে আড্ডা দিচ্ছেন।
সেখানে সেই মেয়েটিও আছে। তার
মনোযোগ কাড়তে আপনি হয়তো মজা
করে কিছু বলার চেষ্টা করছেন।
জানেন যদিও তাতে কারও হাসি
পাবে না। দেখলেন কেউ হাসলও না।
একমাত্র সে ছাড়া। বুঝবেন, এ-ও
প্রেমেরই লক্ষণ।
৭. রেগে আগুন তেলে বেগুণ :
মেয়েটির সামনে ভুলেও যদি অন্য
মেয়ের প্রশংসা করেছেন বা
কিঞ্চিত আগ্রহ দেখিয়েছেন,
দেখবেন হাসিখুশি মুখটা কেমন বর্ষার
মেঘের মতো কালো হয়ে যায়।
রাগের মাথায়, যা নয় তাই দু-কথা
আপনাকে শুনিয়েও দিতে পারে।
নিশ্চিত থাকুন, মেয়েটি আপনাকে
ভালোবাসে।
৮. ‘আমায় একটু বাড়ি অবধি পৌঁছে
দেবে?’ যদি কখনও এমন প্রস্তাব পান,
ষোলআনার ওপর আঠারোআনা
নিশ্চিত থাকুন মেয়েটিও আপনাকে
ভালোবাসে।
এই আটটি লক্ষণ যদি মিলে যায়, দেরি
না-করে, সংকুচিত না-হয়ে স্মার্টলি
বলেই ফেলুন। কারণ, প্রেমের প্রস্তাব
দিয়ে, প্রত্যাখ্যাত হওয়ার সম্ভাবনা
আর নেই। হতেই পারে সে-ও আপনার
বলার অপেক্ষায়। ভালোবাসা তো
আর অপরাধ নয়।
Thursday, February 11, 2016
★★★ শিক্ষাণীয় রম্য গল্প ★★★
এক দিন সিংহ, চিতাবাঘ আর শিয়াল তিন জন শিকার করতে গেল।
সারাদিন ধরে একটি গাধা, একটি হরিণ আর একটি খরগোশ শিকার করল।
শিকার করার পর সিংহ, চিতাবাঘকে ভাগ করার দায়িত্ব দিল।
চিতাবাঘ বলল :
মহারাজের জন্য গাধা, আমার জন্য হরিণ আর শিয়াল মামার জন্য খরগোশ।
এমন বন্টনের কথা শুনে মহারাজ সিংহ ক্ষিপ্ত হয়ে এক থাবায় চিতাবাঘের চোখ দুটি তুলে নিল।
হঠাৎ এমন ঘটনায় শিয়াল পন্ডিত কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে বলল :
আল্লাহ চিতাবাঘে ধ্বংস করে দিক। বেকুব কোথাকার আজও ভাগ -বন্টন করা শিখলনা।
মহারাজ সিংহ বলল :
শিয়াল মামা!!!
তুমি পন্ডিত মানুষ। তোমার অনেক জ্ঞান -গরিমা সবাই তোমাকে পন্ডিত মানে অতএব তুমিই বন্টন কর।
শিয়াল বলল :
মহারাজ গাধাটা আপনার দুপুরের খাবার।
আর হরিণটা রাতের। বিকেলের নাস্তাটা সারবেন খরগোশ দিয়ে।
সিংহ তো খুশিতে গদগদ।
শিয়ালকে বলল পন্ডিত মহাশয়!!!
এতো সুন্দর ভাগ -বন্টন কোথায় শিখেছ?
শিয়াল বলল : এ আর কি!!
চিতাবাঘের চোখ থেকে শিখেছি।
--মোস্তফা আল হিরা।
আরবি সাহিত্য থেকে সংগ্রহিত।
Wednesday, February 10, 2016
Fully fun
এক ছাত্র পরীক্ষার হলে বসে প্রশ্নপত্র নিয়ে বেশ অস্থির হয়ে বিড় বিড় করছে-
শিক্ষক: কী ব্যাপার তুমি খাতায় না লিখে বসে বসে উসখুস করছ কেন?
ছাত্র: স্যার, প্রশ্ন যে রকম কঠিন এসেছে লিখতে আমার বারোটা বাজবে।
শিক্ষক: তাতে কি পরিক্ষা তো একটায় শেষ হবে