https://www.facebook.com/Creativehira-health-care

আমাদের ফেসবুক পেজ ভিজিট করুন। নতুন নতুন তথ্য জানতে পেজটিতে লাইক দিয়ে আমাদের সাথে থাকুন।

This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

Monday, September 4, 2017

কালোজিরার ও মধুর উপকারিতা।

রাসূল (সা.)-এর যুগ থেকেই মুসলমানগণ কালোজিরার ব্যাপারে গুরুত্ব প্রদান করে আসছেন। এ ব্যাপারে একটি হাদিস তাদেরকে উৎসাহিত করেছে।
হাদিসে এসেছে রাসূল (সা.) বলেছেন, তোমরা কালোজিরার ব্যাপারে গুরুত্ব প্রদান করো। কেননা তাতে মৃত্যু ব্যতীত সব রোগের নিরাময় রয়েছে। সহি বুখারি। কালোজিরার ভেষজ ব্যবহার :
* নিদ্রাহীনতায় : মধু মেশানো এক গ্লাস গরম দুধের সাথে এক চামচ কালোজিরা মিশিয়ে ঘুমের পূর্বে সেবন করতে হবে। এতে করে অনিদ্রা দূর হয়ে প্রচুর ঘুম হবে।
* মাথা ব্যথায় : পরিমাণ মতো কালোজিরার চূর্ণ এবং তার অর্ধেক পরিমাণ গরম লবঙ্গ এবং অর্ধেক পরিমাণ মৌরিফল এক সাথে মিশিয়ে মাথা ব্যথার সময় ননিযুক্ত দুধের সাথে সেবন করতে হবে। আর কালোজিরার তৈল দ্বারা যন্ত্রণার স্থানে ডলে মালিশ করলে উপকার পাওয়া যায়।
* যৌবন ধরে রাখতে ও লাবণ্যের জন্য : কোমল কালোজিরা পাতলা সিরকা এবং এক চামচ পরিমাণ গমের গুঁড়া মেশাতে হবে। এই মিশ্রণ সন্ধ্যা বেলায় মুখম-লে মালিশ করবে এবং সকালে গরম পানি ও সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলবে। এক সপ্তাহ প্রতিদিন একাধিকবার তা করবে। আরো ভালো ফল পাওয়া যাবে যদি উষ্ণ পানীয় সহযোগে কালোজিরার তেল সেবন করা যায়। মধু : কুরআনের আলোকে-‘আর মৌমাছির পেট থেকে বিভিন্ন রঙের পানি নির্গত হয়, যা মানুষের জন্য রয়েছে রোগের প্রতিকার।’ সূরা নাহল : ৬৯। হাদিসের আলোকে-হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, রাসূল (সা.) বলেছেন, কুরআন হলো যেকোনো আত্মিক রোগের জন্য আর মধু হলো দৈহিক রোগের জন্য। ইবনে মাজাহ। মধুর ব্যবহার : মিষ্টিস্বাদের জন্য বিভিন্ন খাবারের সাথে মধুর ব্যবহার রয়েছে। মধুর গুরুত্ব ও উপকারিতা সম্পর্কে আমরা সকলেই অবগত। সকালের নাশতা ও হালকা খাবারে মধু নেয়া যায়। মধুতে ক্যালরি থাকায় মধু খাওয়ার পর শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। এ প্রোটিন দেহের গঠন বৃদ্ধি সাধ্ম ও ক্ষয় পূরণে যথেষ্ট কার্যকর। মধুর ম্যাগনেশিয়া ও ফসফরাস শরীরের হাড় গঠনে সহায়ক। মধুর ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়াম হৃৎপি-কে সচল রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং বিভিন্ন এসিড পাকস্থলির বিভিন্ন জৈবিকক্রিয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধ করে। মধুতে শক্তিশালী জীবাণুনাশক ক্ষমতা রয়েছে, যার নাম ইনহিবিন। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা শাস্ত্রেও মধুর বহুল ব্যবহার হয়। যেকোনও ওষুধকে বেশি প্রভাবশালী ও কার্যকরী করার জন্য মধুর ব্যবহার করা হয়ে থাকে। বিভিন্ন রোগে মধু ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। যেমন- *যৌনশক্তি বৃদ্ধিতে মধু : দৈহিক ও যৌনশক্তি বৃদ্ধির জন্য মধু গরম দুধের সাথে পান করলে খুবই ভালো ফল পাওয়া যায়। প্রতিদিন কালোজিরা মধু দিয়ে চিবিয়ে খেলে বা দৈনিক দুই চামচ আদার রস মধু দিয়ে খেলে প্রচুর পরিমাণে যৌনশক্তি বৃদ্ধি করে।
* পোড়া : শরীরে কোথাও পুড়ে গেলে সামান্য মধু, মেহেদী পাতার সঙ্গে বেটে লাগালে এতে পোড়াজনিত জ্বালা ও কষ্ট লাগব হয়। * কোষ্ঠ কাঠিন্য : এক গ্লাস হালকা গরম পানিতে এক চামচ লেবু ও এক চামচ আদার রস এবং দু’চামচ মধু মিশিয়ে খেলে অজীর্ণ রোগ দূর হয় ও কোষ্ঠ কাঠিন্য প্রশমিত হয়। * রক্তচাপ : দু’চামচ মধুতে এক চামচ লেবুর রস মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে ও রাতে সেবন করলে রক্ত চাপ স্বাভাবিক হয়ে যায়। * কাশি : আদা, পান, তুলসীর রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে দিনে দু’তিন বার খেলে কাশি কমে যায়। *দাঁতের ব্যথা : হঠাৎ যদি দাঁতে ব্যথা অনুভূত হয় তাহলে মধুতে তুলা ভিজিয়ে ব্যথার স্থানে রাখলে ব্যথা কমে যাবে। রূপচর্চায় মধু ব্যবহার : দীর্ঘকালের মুখের দাগ তুলতে ও লাবণ্য মসৃণতায় মধু মেখে উপকার পাওয়া যায়। পরিশ্রম ও গরমে ক্লান্ত অবসন্ন হয়ে পড়লে ঠা-া পানির সাথে লেবুর রস মিশ্রিত মধুর শরবত পান করলে দেহে উদ্যম ও সজীবতা ফিরে আসে। বিভিন্ন ওষুধ প্রস্তুতে মধুর রয়েছে ব্যাপক ব্যবহার। মোট কথা কালোজিরা ও মধুর উপকারিতার শেষ বা সীমা নেই। কালোজিরা ও মধু আল্লাহ প্রদত্ত এক বিশেষ নিয়ামত।

সূত্র : ইনকিলাব।

Friday, August 18, 2017

পুরু‌ষের লি‌ঙ্গোত্থান জ‌নিত সমস্যা, কারণ ও প্র‌তিকার।

বে‌শিরভাগ পুরুষদের ম‌ধ্যেই অনেক যৌন সমস্যা থাকে যেগুলোর জন্য জীবনের কোন না কোন সময়ে তাকে পীঁড়া দেয়। বি‌শেষত বিবা‌হিত জীব‌নে পদার্পণের পরই এসব সমস্যা প্রকট আকার ধারণ ক‌রে। এসব যৌন সমস্যার ম‌ধ্যে লিঙ্গোত্থান জনিত সমস্যা বা Erectile Dysfunction অন্যতম।
লিঙ্গ জনিত সমস্যার সমাধান সহজ ভাবেই করা সম্ভব। এর প্রধান কারণ সমূহ শারীরিক, মানসিক ও জীবন যাত্রার মানের উপর নির্ভরশীল। তাই একটু স‌চেতনতা আর প্রাথ‌মিক পর্যা‌য়ের যত্নই এই সমস্যা থে‌কে দূ‌রে রা‌খে।

লিঙ্গোত্থান জনিত সমস্যা কী?
যৌন‌ক্রিয়ায় অংশগ্রহন করে বা যৌন ইচ্ছা থাকা স্বত্বেও পুরুষাঙ্গ য‌দি উ‌ত্তে‌জিত বা খাঁড়া না হ‌য়ে স্বাভা‌বিক আকারেই থা‌কে, ত‌বে সেটাকে লি‌ঙ্গের উত্থান জ‌নিত সমস্যা হি‌সে‌বে ধরা হয়। পুরু‌ষের Erectile Dysfunction ( ED ) বা লিঙ্গের উত্থান জনিত সমস্যা‌কে ধ্বজভঙ্গ, Sexual Impotence বা যৌন মিলনে অক্ষমতা এবং Male Erectile Disorder বা পুরুষাঙ্গের উত্থান জনিত রোগ বা ব্যাধি নামে বহুল পরিচিত।
Erectile Dysfunction সাধারণত বৃদ্ধ বয়‌সে হ‌য়ে থা‌কে। অন্য সম‌য়ে যখন ED দেখা দি‌বে তখন এটা‌কে রোগ বা সমস্যা হি‌সে‌বে ধ‌রে নি‌তে হ‌বে। কখনও কখনও আবার হটাৎ দেখা দিলে তা নি‌য়ে মাথা না ঘামা‌নোই উ‌চিত হ‌বে। তবে এ সমস্যা স্থায়ীভা‌বে দেখা দিলে বুঝতে হবে এটি যৌন রোগের লক্ষণ এবং দ্রত কার্যকরী পদ‌ক্ষেপ না নি‌লে তা যৌন জীবন‌কে বিষা‌দের কা‌লো ছায়ায় ঢে‌কে দি‌তে যা‌চ্ছে। তাই কাল‌বিলম্ব না ক‌রে লি‌ঙ্গোত্থা‌নের সমস্যা দেখা দেবার সা‌থে সা‌থেই অ‌ভিজ্ঞ চি‌কিৎস‌কের সরণাপন্ন হতে হবে।

লিঙ্গোত্থান জনিত সমস্যার কারণ কী কী?
পুরুষের যৌন উত্তেজনার সৃষ্টি একটি জটিল প্রক্রিয়া এবং এই প্রক্রিয়ায় মস্তিষ্ক, হরমোন, রক্তবাহী নালী, স্নায়ু, মাংসপেশী, আবেগ ও অনুভূতি সব একসাথে কাজ করে। এগুলোর মধ্যে যে কোন একটিতে য‌দি ব্যাঘাত ঘ‌টে; তাহ‌লে লিঙ্গ উত্থান জনিত সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।
এছাড়াও শারীরিক, মানসিক, হস্ত‌মৈথুন, অত্যা‌ধিক যৌন মিলন, রোগ, দূর্ঘটনা, দুশ্চিন্তা, প্রভৃ‌তির জন্য এই সমস্যা প্রকট হতে পারে।

বি‌ভিন্ন শারীরিক সমস্যার কার‌ণে লিঙ্গোত্থান জনিত সমস্যা হ‌য়ে থা‌কে। যেমন-
ডায়াবেটিস, অতিরিক্ত মেদ, হৃদরোগ;
রক্তনালী বন্ধ হয়ে যাওয়া;
রক্তে কোলেস্টরলের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া;
একই সাথে কয়েকটি লক্ষণ (উচ্চ রক্তচাপ, ইনসুলিন ও কোলেস্টরলের পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়া এবং কোমরের কাছে মেদ জমা) দেখা দেওয়া;
পারকিনসন, পেরোনাইজ রোগ;
টেসটোস্টেরনের পরিমাণ কমে যাওয়া;
নির্দিষ্ট কিছু ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া;
তামাক, মদ্যপান ও অন্যান্য নেশাজাতীয় দ্রব্যের ব্যবহার;
প্রোস্টেট বড় হয়ে গেলে, ফুলে গেলে বা প্রোস্টেট ক্যান্সারের জন্য চিকিৎসা করানোর ফলে;
কোনো অপারেশন বা আঘাতের জন্য পেল‌ভিক ও স্পাইনাল কর্ডের কোনো ক্ষতি হলে।

বি‌ভিন্ন মান‌সিক সমস্যার কার‌ণে লিঙ্গোত্থান জনিত সমস্যা হ‌য়ে থা‌কে। যেমন-
যৌন উত্তেজনা সৃষ্টি করতে মস্তিষ্ক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রা‌খে। হতাশা, দুশ্চিন্তাসহ অন্যান্য মানসিক অশান্তি থাকলে হৃদস্পন্দন, রক্তচাপ এবং অবসাদ বেড়ে যায়, যা যৌন জীবনে সরাস‌রি প্রভাব বিস্তার ক‌রে;
মানসিক চাপ;
সুম্পর্কের অভাব বা সম্পর্কে টানাপোড়েন;
সঙ্গীর যৌন চাহিদা পূরণ করতে না পারার হতাশা;
মানসিকভাবে উৎফুল্ল না থাকলে যৌন উত্তেজনা হ্রাস পায়;
অনেক সময় যৌনতা বা সে‌ক্স বিষ‌য়ে মানুষ উদাসীন হয়ে পড়ে। সে সময় য‌দি লিঙ্গের উত্থান জনিত সমস্যা দেখা দেয়; ত‌বে সেই ব্যক্তি আরও বেশি আতংকগ্রস্থ হয়ে পড়ে।
প্রথম বার সেক্স বা যৌন সম্পর্ক স্থাপন করার সময় কোন কার‌ণে ভয়ভী‌তি বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ হ‌লেও লিঙ্গোত্থান জনিত সমস্যা দেখা দেয়।
কিছু কিছু বিষয় আ‌ছে যা এই রোগের ঝুঁকি  বাড়ায় বহুগুন।
বয়সের সা‌থে পাল্লা দি‌য়ে লিঙ্গোত্থান ক্ষমতাও হ্রাস পে‌তে থা‌কে। বয়সের সাথে সাথে অন্যান্য শারীরিক সমস্যা ও ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলেও লি‌ঙ্গোত্থানের সমস্যা‌কে ঝুঁ‌কিপূর্ণ ক‌রে তো‌লে।
পুরুষ লিঙ্গের উত্থান ক্ষমতা যেসকল স্নায়ু বা নার্ভের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় সেগুলো কোনো আঘাতের কারণে ক্ষতিগ্রস্থ হলে;
নির্দিষ্ট কিছু ঔষধ যেমন- Antidepressants, Antihistamines এবং উচ্চ রক্তচাপ, ব্যাথা ও প্রো‌স্টেট ক্যান্সারের জন্য যে সকল ঔষধ দেওয়া হয় তা ব্যবহারের কারণে;
মদ্যপান ও মাদক সেবনে এ রোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।
দীর্ঘদিন সাইকেল চালানোর জন্য স্নায়ু সংকুচিত হয়ে যায় এবং লিঙ্গে রক্তপ্রবাহ কমে যায়। যার ফলে কিছু সময়ের জন্য লিঙ্গের উত্থান ক্ষমতা কমে যেতে পারে।

লি‌ঙ্গোত্থান জ‌নিত সমস্যার সমাধা‌নের জন্য অ‌ভিজ্ঞ চি‌কিৎস‌কের পরামর্শ ব্য‌তি‌রে‌খে অ‌নে‌কেই ওষু‌ধ সেবন ক‌রে। যা অস্থায়ীভা‌বে সেক্স বৃ‌দ্ধি বা লিঙ্গ‌কে দৃঢ় ক‌রে তুল‌লেও

Wednesday, August 16, 2017

নারীদেহের স্পর্শকাতর স্থানগুলো সম্পর্কে জানালো গবেষণা!

কোন স্থানে স্পর্শ করলে নারী শিহরিত হয়ে ওঠেন বা যৌনতায় আগ্রহ বোধ করেন কিংবা নারী দেহের সবচাইতে স্পর্শকাতর স্থান কোনগুলো সেটা জানার আগ্রহের কিন্তু কমতি নেই। সকল পুরুষের ম্পনেই এই প্রশ্ন ঘুরপাক খায়।

এবাত এই প্রশ্নের জবাব খুঁজতে একটু নতুন ধরণের গবেষণা চালিয়েছিলেন কানাডার মনট্রিলের একদল গবেষক। সম্প্রতি গবেষণার ফলাফল প্রকাশ করেন তারা।
কানাডার মনট্রিলের গবেষকদের সেই গবেষণায় দেখা যায়, আলতো স্পর্শের ক্ষেত্রে নারীদেহের সবচাইতে স্পর্শকাতর স্থান হচ্ছে গলা ও ঘাড়, কব্জির ওপরের অংশ ও ভ্যাজাইনাল মার্জিন। অন্যদিকে চাপ প্রয়োগে সবচাইতে বেশি উত্তেজিত হয় নিপল ও ক্লাইটোরিস। আর ভাইব্রেশনের ক্ষেত্রে সবচাইতে বেশি সাড়া দেয় ক্লাইটোরিস। 

গবেষকরা ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী ৩০ জন নারীর ওপরে এই গবেষণা চালান। তারা তাদের গবেষণার জন্য সেই সকল নারীদের শরীরে নানান ধরণের স্পর্শের অনুভব তৈরি করেন। এবং পরবর্তীতে সেই সকল নারীদের মতামতের ওপর ভিত্তি করে তথ্য সংগ্রহ করা হয়  যে কোন স্পর্শের অনুভব কেমন ছিল।

গবেষকদের দাবী এই যে এমন গবেষণা আগে কখনো করা হয়নি। জার্নাল অব সেক্সুয়াল মেডিসিনে-এ তারা এই গবেষণা তথ্য প্রকাশ করেন। তারা জানান, আলতো স্পর্শে সবচাইতে কম সাড়া দেয় অ্যারিওলা, অন্যদিকে চাপ প্রয়োগে সবচাইতে কম সাড়া দেয় পেটের অংশগুলো।